একজন প্রকৃত তাকওয়াবান মেয়ে কখনোই নন মাহরাম কারো সাথে কথা বলতে পারে না।একজন প্রকৃত দ্বীনদার মেয়ে কখনোই কারো গার্লফ্রেন্ড হয় না। তারা সবর করে আল্লাহ তা'আলার ফয়সালার জন্য।
মা খাদিজা (রা.) এর জীবনী থেকে অনেক কিছু শেখার আছে আমাদের।তিনি দীর্ঘ কতগুলো বছর একাই কাটিয়েছেন। ঠিক কত বেশি পবিত্র আর তাকওয়াবান হলে রাসূল (সা.) এর মতো শ্রেষ্ঠ মানুষকে জীবনসঙ্গিনী হিসেবে পাওয়া যায়!
মহান আল্লাহ কখনোই কারো হক নষ্ট করেন না। আমরা যা করি, দিনশেষে তারই প্রতিফলন পাই। অল্প কিছু বয়স হলেই হারাম সম্পর্কে গা ভাসিয়ে দিই। কত নিকৃষ্ট চিন্তাভাবনার জগতে হারিয়ে যাই! অথচ হয়তো আল্লাহ আমাদের জন্য অতি উওম কাউকেই রেখে দেন। কিন্তু তার আগেই নিজের হক নিজে নষ্ট করে বসে থাকি।
কুরআনে বলা হয়েছে, "ঈমানদার নারী কেবল ঈমানদার পুরুষের জন্যই;আর ব্যাভিচারিনী নারী কেবল ব্যাভিচারি পুরুষের জন্যই"।
অপর আরেকটি আয়াতে বলা হয়েছে, "তুমি যেমন,তোমার স্ত্রীও তেমন হবে"।
তবে হ্যাঁ, উত্তম নারী/পুরুষের জন্য উত্তম কাউকে নাও দিতে পারেন আল্লাহ। কিছু ব্যতিক্রমও হয়। তবে এটা মহান আল্লাহর পরীক্ষা। যেমনটা হযরত আছিয়া (রা.) কে করা হয়েছিলো। নিকৃষ্ট ফিরআউনের সাথে তার বিবাহ হয়েছিলো।
আসলে, আল্লাহর নির্ধারিত সময় হলে তার পছন্দ করা মানুষের সাথে ঠিকই আমাদের পরিচয় হয়ে যাবে। কিন্তু তার আগেই যদি নিজের হক নিজে নষ্ট করে বসে থাকি, তাহলে আর উত্তম জিনিসটি পাওয়া হবে না। কারণ মানুষের কর্মই তার রিজিক বৃদ্ধি করে আবার নষ্টও করে।
একদিন আমরাই নিজেদের হক নষ্ট করি, তারপর দিনশেষে উত্তম জীবনসঙ্গী/সঙ্গীনি না পাওয়ায় রবের কাছে অভিযোগ করি। কেন এমন হলো ইত্যাদি ইত্যাদি। অথচ আল্লাহ স্পষ্টতই বলে দিয়েছেন তিনি কারো হক নষ্ট করেন না। সবার আগে নিজেকে এই প্রশ্ন করা উচিত, "উত্তম কারো যোগ্য তো আমি?"
© Tayammom Taslima
মা খাদিজা (রা.) এর জীবনী থেকে অনেক কিছু শেখার আছে আমাদের।তিনি দীর্ঘ কতগুলো বছর একাই কাটিয়েছেন। ঠিক কত বেশি পবিত্র আর তাকওয়াবান হলে রাসূল (সা.) এর মতো শ্রেষ্ঠ মানুষকে জীবনসঙ্গিনী হিসেবে পাওয়া যায়!
মহান আল্লাহ কখনোই কারো হক নষ্ট করেন না। আমরা যা করি, দিনশেষে তারই প্রতিফলন পাই। অল্প কিছু বয়স হলেই হারাম সম্পর্কে গা ভাসিয়ে দিই। কত নিকৃষ্ট চিন্তাভাবনার জগতে হারিয়ে যাই! অথচ হয়তো আল্লাহ আমাদের জন্য অতি উওম কাউকেই রেখে দেন। কিন্তু তার আগেই নিজের হক নিজে নষ্ট করে বসে থাকি।
কুরআনে বলা হয়েছে, "ঈমানদার নারী কেবল ঈমানদার পুরুষের জন্যই;আর ব্যাভিচারিনী নারী কেবল ব্যাভিচারি পুরুষের জন্যই"।
অপর আরেকটি আয়াতে বলা হয়েছে, "তুমি যেমন,তোমার স্ত্রীও তেমন হবে"।
তবে হ্যাঁ, উত্তম নারী/পুরুষের জন্য উত্তম কাউকে নাও দিতে পারেন আল্লাহ। কিছু ব্যতিক্রমও হয়। তবে এটা মহান আল্লাহর পরীক্ষা। যেমনটা হযরত আছিয়া (রা.) কে করা হয়েছিলো। নিকৃষ্ট ফিরআউনের সাথে তার বিবাহ হয়েছিলো।
আসলে, আল্লাহর নির্ধারিত সময় হলে তার পছন্দ করা মানুষের সাথে ঠিকই আমাদের পরিচয় হয়ে যাবে। কিন্তু তার আগেই যদি নিজের হক নিজে নষ্ট করে বসে থাকি, তাহলে আর উত্তম জিনিসটি পাওয়া হবে না। কারণ মানুষের কর্মই তার রিজিক বৃদ্ধি করে আবার নষ্টও করে।
একদিন আমরাই নিজেদের হক নষ্ট করি, তারপর দিনশেষে উত্তম জীবনসঙ্গী/সঙ্গীনি না পাওয়ায় রবের কাছে অভিযোগ করি। কেন এমন হলো ইত্যাদি ইত্যাদি। অথচ আল্লাহ স্পষ্টতই বলে দিয়েছেন তিনি কারো হক নষ্ট করেন না। সবার আগে নিজেকে এই প্রশ্ন করা উচিত, "উত্তম কারো যোগ্য তো আমি?"
© Tayammom Taslima

লেখক: 
